ষ্টাফ রিপোর্টার
মিথ্যা মামলা ও হামলা চালিয়ে আওয়ার নারায়ণগঞ্জ ২৪ ডট কমের সম্পাদক সাংবাদিক মামুনুর রশীদ মুন্নার কন্ঠ রোধ করা চেষ্টা করছে মুন্নার দ্বিতীয় স্ত্রী ফাইজা আক্তার এ্যানি ও কুতুবপুর এর শীর্ষ সন্ত্রাসী মীরু এবং বির্তকিত আলাউদ্দিন মেম্বার ।
এবিষয় সাংবাদিক মুন্না বলেন দীর্ঘ আট বছর ধরে নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেছি ও ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ আওয়ার নারায়ণগঞ্জ ২৪ ডট কম নামের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এর সম্পাদক হই ,এই অনলাইনে বিভিন্ন সময় কুতুবপুরের নানা অনিয়ম ও সন্ত্রাসী ,ভূমিদস্যু ,চাঁদাবাজ , মাদকে বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করি । আর এই জন্য কিছু সন্ত্রাসী ও কিছু নাম দ্বারী রাজনৈতিক নেতাদের কাছে কাল হয়ে দ্বারালাম আমি মুন্না ।
কুতুবপুরে আলোচিত সংবাদের মধ্যে দীর্ঘ আট বছরে কিলার মুৃক্তার ও মানিক ,উত্তর রসুলপুর এলাকার বিল্লাল ও ইমরান মিশরী সহ বহু শীর্ষ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করি আমি মুন্না ,তাছাড়া শাহীমহল্লা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নানরা অনিয়েমের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকার করা পর স্কুল কমিটি থেকে বির্তকিতদের সরি আনেন জেলা শিক্ষা অফিসার ।
তাছাড়া সাইবোর্ড এলাকায় পরিবহন সেক্টরে মাসে প্রায় ৩০ লাক্ষ টাকা চাঁদাবাজী করতো নাজিম চেয়ারম্যান বাহিনী এই সংবাদ প্রকাশ করার পর সেখান থেকে চাঁদাবাজদের র্যাব গ্রেফতার করেন এবং সেখানে চাঁদাবাজী বন্ধ হয় ।
এর পর কুতুবপুরে বির্তকিত আলাউদ্দিন মেম্বার অফিসে তিন যুবককে পিটানোর ঘটনায় ভিডিও ভাইরাল হয় সেই সংবাদটিও আমার করা ছিলো ,অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে নানা ভাবে রাজনৈতিক নেতাদের কাছে হয়রানির শিকার হয়েছি আমি ।
শাহীমহল্লা কবরস্থান কমিটিতে নানা অনিয়মের অভিযোগ ও কবরস্থানের উপর মার্কট নির্মানের প্রথম প্রতিবাদ করি আমি সাংবাদিক মুন্না ,কুতুবপুরে সাধারন মানুষ কখনো আমার অবদানের কথা বুলতে পারবে না । বেশ করে করোনার সময় বিভিন্ন মানুষ কে সাহায্য , এবং করোনায় কেউ মৃত বরন করলে তাদের নিজে গোসল করাতেন ,সাংবাদিকতার পাশা পাশি বিভিন্ন সামাজিক কাজে জড়িত ছিলাম আমি সাংবাদিক মুন্না ।
এবার কুতুবপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিরুর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় বিভিন্ন নারী দ্বারা মিথ্যা মামলা দেয়াচ্ছেন আমাকে এরি মধ্যে জেসমিন নামের এক নারীকে দিয়ে শ্রীলতাহানীর একটি মামলা করার এই শীর্ষ সন্ত্রাসী মীরু । আমার প্রথম স্ত্রী সেলিনাকে দ্বীতিয় স্ত্রী এ্যানির কারনে ডিভোস দেই সেই ঘরে আমার একটি পুত্র সন্তান রয়েছে নাম মাহমুদুল হাসান ।
দ্বীতিয় স্ত্রী ফাইজা আক্তার এ্যানি মিথ্যা ভালোবাসার কাছে সব হারিয়ে এখন আমি প্রায় নিস্বা ,১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা নিয়ে নিজের বাবার বাড়িতে চলে যায় এ্যানি ,জানাযায় এরকম আগের স্বামী খোরশের এর সাথে করে সেখান থেকে চলে আসেন এই পুরুষ খেকো নারী এ্যানী ,আমার টাকায় এ্যানির বাবার বাড়িতে তিনটি রুম সহ বিভিন্ন আসবার পত্র কিনের ।
তাছাড়া এ্যানির আগের ঘরের একটি মেয়ে খুশবো (১০) এর নামে ১ লক্ষ টাকা নেয় আমার কাছ থেকে ,এ্যানি বাবার চিকিৎসা সহ নানা ভাবে ফাঁদ পেতে বিভিন্ন ভাবে টাকা পয়সা আদায় করে নিতো এ্যানি । আমার প্রথম ঘরে সন্তান কে কিছু দিতে পারবো না বলে নানা সময় সংসারে ঝগড়া করতো এ্যানি এবিষয় আমি প্রতিবাদ করায় আমার সংসার করবে না বলে চলে যায় এ্যানি ।
হাত মিলায় কুতুবপুৃরে শীর্ষ সন্ত্রাসী ল্যাড়া মীরু ও বির্তকিত আলাউদ্দি মেম্বারের সাথে এর সাথে রয়েছে ফতুল্লার নাম দ্বারী কয়েকজন সাংবাদিকও যারা চায় কুতুবপুরে আমার মতো কোন সাংবাদিক যেনো আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে । আর এই জন্য আমার দ্বিতিয় স্ত্রী ফাইজা আক্তার এ্যানিকে ব্যবহার করে তিন টি মামলা ও জেসমিন নামের একটি মহিলা কে দিয়ে একটি মামলা করান কোর্ট এ ।
এখানে ফতুল্লা থানার একজন অফিসার ও জড়িত রয়েছে ,এখন আমি প্রতিনিয়ন নিরাপত্তহিনতায় আছি ,গত ১৪ সেপ্টম্বর আমার উপর সন্ত্রাসী হামলা চালায় এ্যানী ,ল্যাড়া মীরু আলাউদ্দিন হাওলাদার এর বাহিনী । এরি মধ্যে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ৫টি সাধারন ডায়রীও করেছি । প্রধানমন্ত্রী ,স্বরাস্ট মন্ত্রী ও প্রশাসনের কাছে আমার অনুরোধ আমাকে মেরে ফেলতে এবং মামলা হামলা দিয়ে বিভিন্ন ভাবে হয়রানির চেষ্টা করছে ।
আমার বিষয়টি তদন্ত করে আমি দোষি হলে আমার বিরুদ্ধে ব্যবসা নিন না হয় আমাকে বাচঁতে দিন আমাকে ওরা মেরে ফেলবে ,আপনাদের কাছে জানিয়ে গেলাম ওরা আমার তে হত্যা ও মিথ্যা মামলা করছে ফাইজা আক্তার এ্যানি ,মোকছেদ হাসান ইমু ,এ্যানির চাচা আবির , এ্যানি ফুফু চায়না ,শীর্ষ সন্ত্রাসী ল্যাংড়া মীরু ,আলাউদ্দিন মেম্বার ,খলিল ,গেন্দু ,খোকন সহ আরো অনেকেই ।