সবাইকে কাদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন বন্দরে বীরমুক্তিযোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব সৈয়দ খোরশেদ আলম খসরু (৬৫)। ইন্নাল্লিাহী ……….. রাজিউন।
গত ১৩ অক্টোবর মঙ্গলবার রাত ১০টায় বন্দর বাজারস্থ তার নিজ বাড়ীতে ব্রেনস্টোকে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ^াস ত্যাগ করেন তিনি।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী এক ছেলে ও এক মেয়েসহ বহু আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব রেখে গেছেন। বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ খসরু মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ১৪ অক্টোবর বুধবার বেলা বেলা সাড়ে ১১টায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়ার ডাঃ সেলিনা হায়াৎ আইভিসহ স্থানীয় কাউন্সিলররা মরহুওেমর বাড়ীতে ছুটে আসেন।
পরে মেয়র আইভী শোকসপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম সৈয়দ খসরু কফিনে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহকারি ভূমি কমিশনার আসমা সুলতানা শারমিন পুষ্পস্থবক অর্পন করেন।
তাকে সহযোগিতা কনে বন্দর থানার অপিসার ইনর্চাজ ফখরুদ্দীন ভূইয়া। মরহুমার নামাজের জানাযা বাদ জহুর বন্দরে ঐতিহ্যবাহী সিরাজ দৌল্লা ক্লাব মাঠে রাষ্ট্রি মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হওয়ার পর বন্দর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তার মৃতদেহ দাফন সম্পর্ন করা হয়।
মরহুমের জানাযায় উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, বন্দর থানা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড্রা আব্দুল লতিফ, বন্দর থানা মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার কাজি নাসির, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ¦ আবু সুফিয়ান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্ল্যাহ সানু, ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হান্নান সরকার, ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান, বীরমুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিন জালু, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ, বীরমুক্তিযোদ্ধা নাুিজম মাষ্টার, বন্দর প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন সিদ্দিকী, জাপা নেতা আজহারুল ইসলাম জিন্না, সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী চাঁন মিয়াসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ স্থানীয় এলাকাবাসী ।
বীরমুক্তিযোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব সৈয়দ খসরু মৃত্যুতে বন্দর প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
